ধর্মপ্রাণ মুসল্লিরা পবিত্র ঈদুল আজহার নামাজ আদায় শেষে পশু কোরবানিতে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন নগরবাসী। এর আগে শনিবার (১ জুলাই) কাকডাকা ভোরে ঘুম ভেঙে পশুকে কোরবানি করার জন্য গোসল করিয়ে প্রস্তুত করে রাখা হয়েছে।
এছাড়া নিজেরাও গোসল করে জামা কাপড় পরিধান করে এবং আঁতর সুগন্ধি মেখে স্বাস্থ্যবিধি বজায় রেখে নির্দিষ্ট দূরত্বে বসে এবং মাস্ক পরিধান করে মুসল্লিরা মসজিদেই নামাজ আদায় করেন। মসজিদের ইমাম এ সময় খুতবা পাঠ করেন। খুতবা পড়ার সময় কিভাবে কোরবানি করতে হবে, কোরবানির মাংস কিভাবে বিলিবণ্ঠন করতে হবে ইত্যাদি সম্পর্কে বয়ান করেন।
এছাড়াও বয়ানে মহামারি করোনাভাইরাস ও চলমান বন্যা থেকে দেশবাসীকে রক্ষার জন্য মহান আল্লাহর দরবারে ফরিয়াদ জানান। নামাজ আদায় শেষে আল্লাহর কাছে দেশের মঙ্গল কামনায় মোনাজাত করা হয়। অন্যান্য বছরের মতো এবার ঈদের নামাজ আদায় শেষে প্রচলিত রেওয়াজ অনুযায়ী কোলাকুলি করেননি।