রাত ৪:২৬ রবিবার ২১শে জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ ১৫ই জিলকদ, ১৪৪৪ হিজরি

হোম দেশ রাজধানিতে বিভিন্ন মসজিদে যে সময় শুরু ঈদের জামাত

রাজধানিতে বিভিন্ন মসজিদে যে সময় শুরু ঈদের জামাত

লিখেছেন dipok dip
Spread the love

রাত শেষ হলেই পবিত্র ঈদুল আজহা। মুসলিম সম্প্রদায়ের অন্যতম প্রধান ধর্মীয় উৎসব। তবে এবার দেশে চলমান করোনা পরিস্থিতির কারণে জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল আজহার নামাজ হচ্ছে না। মসজিদে শুধুমাত্র স্বাস্থ্যবিধি মেনে অনুষ্ঠিত হবে ঈদের জামাত।

ঈদুল আজহা উপলক্ষে প্রতি বছরের মতো এবারও বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদে পর্যায়ক্রমে ছয়টি ঈদের নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হবে।

বায়তুল মোকাররমে ঈদের প্রথম জামাত সকাল ৭টায়, দ্বিতীয় জামাত সকাল ৭টা ৫০ মিনিটে, তৃতীয় জামাত সকাল ৮টা ৪৫ মিনিটে, চতুর্থ জামাত ৯টা ৩৫ মিনিটে, পঞ্চম জামাত হবে সকাল সাড়ে ১০টায় এবং সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১১টা ১০ মিনিটে।

এছাড়া সরকারি আলিয়া মাদরাসা, ঢাকা মসজিদ এবং ধানমন্ডি ঈদগাহ মসজিদে সকাল ৮টায় ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হবে।

পুরান ঢাকার বংশাল বড় মসজিদ, নিমতলী ছাতা জামে মসজিদ, তারা মসজিদ, নাজিরা বাজার আহলে হাদিস মসজিদে সকাল সাড়ে ৭টায় এবং সকাল সাড়ে ৮টায় দুটি করে ঈদের জামাত হবে।

চকবাজার জামে মসজিদ, যাত্রাবাড়ী মারকাজ জামে মসজিদে সকাল সাড়ে ৭টায় এবং লাল শাহী মসজিদে সকাল ৮টায় ঈদের নামাজ হবে।

ধানমন্ডি তাকওয়া মসজিদে সকাল সাড়ে ৭টায় ও সকাল ৯টায়, ধানমন্ডির বায়তুল আমান মসজিদে সকাল সাড়ে ৭টায় ও সাড়ে ৮টায় দুটি করে জামাত হবে।

রাজধানীর গুলশান সেন্ট্রাল মসজিদে সকাল ৬টা, সকাল ৮টা এবং সকাল ১০টায় ঈদের তিনটি জামাত হবে।

মিরপুর কাজীপাড়া কেন্দ্রীয় জামে মসজিদে তিনটি জামাত হবে সকাল ৭টায়, সকাল ৮টায় এবং ৮টা ৪৫ মিনিটে।

গত ১৪ জুলাই ধর্ম মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, ঈদের নামাজের জামাতের সময় মসজিদে কার্পেট বিছানো যাবে না। নামাজের আগে সম্পূর্ণ মসজিদ জীবাণুনাশক দ্বারা পরিষ্কার করতে হবে।

প্রত্যেকে মুসল্লি নিজ নিজ দায়িত্বে জায়নামাজ নিয়ে আসবেন। প্রত্যেককে নিজ নিজ বাসা থেকে অজু করে মসজিদে আসতে হবে। অজু করার সময় কমপক্ষে ২০ সেকেন্ড সাবান দিয়ে হাত ধুয়ে নিতে হবে।

করোনাভাইরাস সংক্রমণরোধে মসজিদে অজুর স্থানে সাবান/হ্যান্ড স্যানিটাইজার রাখতে হবে। মসজিদের প্রবেশদ্বারে হ্যান্ড স্যানিটাইজার/হাত ধোয়ার ব্যবস্থাসহ সাবান-পানি রাখতে হবে। ঈদের নামাজের জামাতে আগত মুসল্লিকে অবশ্যই মাস্ক পরে মসজিদে আসতে হবে। মসজিদে সংরক্ষিত জায়নামাজ ও টুপি ব্যবহার করা যাবে না। করোনাভাইরাস সংক্রমণ রোধে মসজিদে জামাত শেষে কোলাকুলি এবং পরস্পর হাত মেলানো পরিহার করতে হবে।

ঈদের নামাজ আদায়ের সময় কাতারে দাঁড়ানোর ক্ষেত্রে শারীরিক দূরত্ব ও স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করে দাঁড়াতে হবে এবং এক কাতার অন্তর অন্তর কাতার করতে হবে।

শিশু ও বৃদ্ধসহ অসুস্থ ব্যক্তি বা অসুস্থদের সেবায় নিয়োজিত ব্যক্তি ঈদের নামাজের জামাতে অংশ নেবেন না। সর্বসাধারণের সুরক্ষার নিমিত্তে স্বাস্থ্যসেবা বিভাগ, স্থানীয় প্রশাসন এবং আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণকারী বাহিনীর নির্দেশনা অবশ্যই অনুসরণ করতে হবে।

 

You may also like

This website uses cookies to improve your experience. We'll assume you're ok with this, but you can opt-out if you wish. Accept Read More