হাতিরপুলে বাসায় এক চিকিৎসক দম্পতি দগ্ধ হয়েছে। হ্যান্ড স্যানিটাইজার থেকে আগুন ধরে এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটে বলে স্বজনদের।
দগ্ধ ডাঃ রাজিব ভট্টাচার্য (৩৬) বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের নিউরোসার্জারী বিভাগের চিকিৎসক এবং তার স্ত্রী ডাঃ অনূসূয়া ভট্টাচার্য (৩২) শ্যামলি সেন্ট্রাল মেডিকেল চক্ষু বিভাগের রেজিস্টার।
স্বজনদের বরাতে সময় টেলিভিশনের অনলাইনের খবরে বলা হয়েছে, রাজিবের বাড়ি কুমিল্লা দেবীদ্বার উপজেলার ইস্টগ্রামে। একমাত্র মেয়ে রাজশ্রী ভট্টাচার্যকে (৫) নিয়ে হাতিরপুল ইস্টার্ন প্লাজার পিছনের একটি বাড়ির ৩য় তলায় ভাড়া থাকতেন। তার বাবার নাম লক্ষণ ভট্টাচার্য। ১ ভাই ২ বোনের মধ্যে সে ছিলো সবার ছোট। আর অনূসূয়ার বাড়ি সিলেট।
শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের সমন্বয়ক ডাঃ সামন্ত লাল সেন জানান, রাজিবের শ্বাসনালীসহ শরীরের ৮৭ শতাংশ ও তার স্ত্রীর ২০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে। রাজিবকে লাইফ সাপোর্টে নেওয়া হয়েছে। তার অবস্থা শঙ্কটাপন্ন। স্ত্রীর অবস্থাও গুরুতর। আমরা যতটুকু শুনেছি বাসার ভিতর হ্যান্ডসেনিটাইজার আগুনের সংস্পর্শে এই অগ্নিদগ্ধের ঘটনা ঘটেছে।
হাসপাতালে দগ্ধ রাজিবের বন্ধু ডাঃ সুদীপ দে জানান, গতরাত দেড়টার দিকে বাসায় রাজিব একটি বড় বোতল থেকে হ্যান্ড সেনিটাইজার ছোট বোতলে ঢালছিলেন। তখন বোতল থেকে সেনিটাইজার পড়ে গেলে মুখে সিগারেট বা মশার কয়েলের আগুনের সংস্পর্শে তার শরীরে আগুন ধরে যায়। এটি দেখতে পেরে তার স্ত্রী সম্ভবত তাকে বাচাতে গিয়ে সেও দগ্ধ হয়। পরে তাদের ডাক চিৎকারে আশপাশের ভাড়াটিয়ারা তাদেরকে রাতেই উদ্ধার করে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করেন।
দগ্ধ ডাঃ রাজিবের চাচাতো বোন তপু ভট্টাচার্য জানান, ওই বাসায় তারা স্বামী-স্ত্রী ও মেয়ে, এবং রাজিবের বাবা পাশের একটি রুমে থাকেন। তাদের মেয়ে রাজশ্রী ভট্টাচার্যকে ৩সপ্তাহ আগে কুমিল্লায় দাদীর কাছে পাঠিয়ে দিয়েছিলেন।
চাচাতো বোন জানান, ৬ বছর আগে প্রেমের সম্পর্কে তাদের বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকেই তাদের মধ্যে পারিবারিক কলহ লেগে ছিলো। এটি শুধু একটি দুর্ঘটনা বলে আমাদের মনে হচ্ছেনা। অন্য কোনো কারণও থাকতে পারে বলে আমাদের ধারণা।
হ্যান্ড স্যানিজাইজার বিস্ফোরণে চিকিৎসক দম্পতি দগ্ধ
রাজধানীর হাতিরপুলে বাসায় এক চিকিৎসক দম্পতি দগ্ধ হয়েছে। হ্যান্ড স্যানিটাইজার থেকে আগুন ধরে এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটে বলে স্বজনদের।
দগ্ধ ডাঃ রাজিব ভট্টাচার্য (৩৬) বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের নিউরোসার্জারী বিভাগের চিকিৎসক এবং তার স্ত্রী ডাঃ অনূসূয়া ভট্টাচার্য (৩২) শ্যামলি সেন্ট্রাল মেডিকেল চক্ষু বিভাগের রেজিস্টার।
স্বজনরা সংবাদমাধ্যমকে জানান, রাজিবের বাড়ি কুমিল্লা দেবীদ্বার উপজেলার ইস্টগ্রামে। একমাত্র মেয়ে রাজশ্রী ভট্টাচার্যকে (৫) নিয়ে হাতিরপুল ইস্টার্ন প্লাজার পিছনের একটি বাড়ির ৩য় তলায় ভাড়া থাকতেন। তার বাবার নাম লক্ষণ ভট্টাচার্য। ১ ভাই ২ বোনের মধ্যে সে ছিলো সবার ছোট। আর অনূসূয়ার বাড়ি সিলেট।
শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের সমন্বয়ক ডাঃ সামন্ত লাল সেন জানান, রাজিবের শ্বাসনালীসহ শরীরের ৮৭ শতাংশ ও তার স্ত্রীর ২০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে। রাজিবকে লাইফ সাপোর্টে নেওয়া হয়েছে। তার অবস্থা শঙ্কটাপন্ন। স্ত্রীর অবস্থাও গুরুতর। আমরা যতটুকু শুনেছি বাসার ভিতর হ্যান্ডসেনিটাইজার আগুনের সংস্পর্শে এই অগ্নিদগ্ধের ঘটনা ঘটেছে।
হাসপাতালে দগ্ধ রাজিবের বন্ধু ডাঃ সুদীপ দে জানান, গতরাত দেড়টার দিকে বাসায় রাজিব একটি বড় বোতল থেকে হ্যান্ড সেনিটাইজার ছোট বোতলে ঢালছিলেন। তখন বোতল থেকে সেনিটাইজার পড়ে গেলে মুখে সিগারেট বা মশার কয়েলের আগুনের সংস্পর্শে তার শরীরে আগুন ধরে যায়। এটি দেখতে পেরে তার স্ত্রী সম্ভবত তাকে বাচাতে গিয়ে সেও দগ্ধ হয়। পরে তাদের ডাক চিৎকারে আশপাশের ভাড়াটিয়ারা তাদেরকে রাতেই উদ্ধার করে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করেন।
দগ্ধ ডাঃ রাজিবের চাচাতো বোন তপু ভট্টাচার্য জানান, ওই বাসায় তারা স্বামী-স্ত্রী ও মেয়ে, এবং রাজিবের বাবা পাশের একটি রুমে থাকেন। তাদের মেয়ে রাজশ্রী ভট্টাচার্যকে ৩সপ্তাহ আগে কুমিল্লায় দাদীর কাছে পাঠিয়ে দিয়েছিলেন।
চাচাতো বোন জানান, ৬ বছর আগে প্রেমের সম্পর্কে তাদের বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকেই তাদের মধ্যে পারিবারিক কলহ লেগে ছিলো। এটি শুধু একটি দুর্ঘটনা বলে আমাদের মনে হচ্ছেনা। অন্য কোনো কারণও থাকতে পারে বলে আমাদের ধারণা।
রাজধানীর হাতিরপুলে বাসায় হ্যান্ড স্যানিটাইজার বিস্ফোরণে এক চিকিৎসক দম্পতি দগ্ধ হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্বজনরা।
দগ্ধ ডাঃ রাজিব ভট্টাচার্য (৩৬) বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের নিউরোসার্জারী বিভাগের চিকিৎসক এবং তার স্ত্রী ডাঃ অনূসূয়া ভট্টাচার্য (৩২) শ্যামলি সেন্ট্রাল মেডিকেল চক্ষু বিভাগের রেজিস্টার।
স্বজনরা সংবাদমাধ্যমকে জানান, রাজিবের বাড়ি কুমিল্লা দেবীদ্বার উপজেলার ইস্টগ্রামে। একমাত্র মেয়ে রাজশ্রী ভট্টাচার্যকে (৫) নিয়ে হাতিরপুল ইস্টার্ন প্লাজার পিছনের একটি বাড়ির ৩য় তলায় ভাড়া থাকেন। আর অনূসূয়ার বাড়ি সিলেট।
শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের সমন্বয়ক ডাঃ সামন্ত লাল সেন জানান, রাজিবের শ্বাসনালীসহ শরীরের ৮৭ শতাংশ ও তার স্ত্রীর ২০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে। রাজিবকে লাইফ সাপোর্টে নেওয়া হয়েছে। তার অবস্থা শঙ্কটাপন্ন। স্ত্রীর অবস্থাও গুরুতর।
তিনি বলেন, আমরা যতটুকু শুনেছি বাসার ভিতর হ্যান্ডসেনিটাইজার আগুনের সংস্পর্শে এই অগ্নিদগ্ধের ঘটনা ঘটেছে।
হাসপাতালে দগ্ধ রাজিবের বন্ধু ডাঃ সুদীপ দে জানান, মঙ্গলবার দিবাগত রাত দেড়টার দিকে বাসায় রাজিব একটি বড় বোতল থেকে হ্যান্ড সেনিটাইজার ছোট বোতলে ঢালছিলেন। তখন বোতল থেকে সেনিটাইজার পড়ে গেলে মুখে সিগারেট বা মশার কয়েলের আগুনের সংস্পর্শে তার শরীরে আগুন ধরে যায়। এটি দেখতে পেরে তার স্ত্রী সম্ভবত তাকে বাঁচাতে গিয়ে সেও দগ্ধ হয়। পরে তাদের চিৎকারে আশপাশের ভাড়াটিয়ারা তাদেরকে রাতেই উদ্ধার করে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করেন।
দগ্ধ ডাঃ রাজিবের চাচাতো বোন তপু ভট্টাচার্য জানান, ওই বাসায় তারা স্বামী-স্ত্রী ও মেয়ে, এবং রাজিবের বাবা পাশের একটি রুমে থাকেন। তাদের মেয়ে রাজশ্রী ভট্টাচার্যকে ৩ সপ্তাহ আগে কুমিল্লায় দাদীর কাছে পাঠিয়ে দিয়েছিলেন।